ঢাকা ০৫:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

যথাযথ মর্যাদায় ২১ শে ফেব্রুয়ারি মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস পালন

  • উখিয়া প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় ০৯:৪৪:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • ১৬৯ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী পালংখালী ইউনিয়নে ২১ শে ফেব্রুয়ারি মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়েছে।

২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী পালংখালী ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে ইউনিয়ন কার্যালয়ে ইউনিয়ন আমীর আবুল আলা রোমানের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী মুহাম্মদ আবদুর রহমানের সঞ্চালনায় । মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়েছে।
উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য ও পালংখালী ইউনিয়নের সহকারী ইনসার্জ জনাব মাষ্টার খাইরুল বশর বলেন ঢাকায় ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি প্রতিবাদ মিছিলের মাধ্যমে সেদিন দূর্বার আন্দোলন গড়ে তুলেন।তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ নাগরিক ছিল বাঙালি, যারা মোট নাগরিকের প্রায় ৫৪% বাংলা ভাষায় কথা বলতেন । ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি (৮ ফাল্গুন ১৩৫৮) শুধুমাত্র উর্দুকে জাতীয় ভাষা হিসেবে ঘোষণার প্রতিবাদে বাঙালী ছাত্ররা সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে ওঠে।সেই দিন ভাষা সৈনিক অধ্যাপক গোলাম আজমের নেতৃত্বে বাঙালী জাতির উর্দুভাষা থেকে বাংলা মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষায় রুপান্তর করেছিলেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পালংখালী ইউনিয়ন শাখার নায়েবে আমির হাফেজ জালাল আহাম্মদ, সহ-সেক্রেটারি মাওলানা আবুল হোছাইন,ইউনিয় বায়তুলমার সম্পাদক ও যুব বিভাগ, সাংস্কৃতিক বিভাগের পরিচালক এম এ সাত্তার আজাদ , ইউনিয়ন প্রচার সম্পাদক ও ৭ নং ওয়ার্ড সভাপতি মাওলানা রফিকুল ইসলাম, ইউনিয়ন অফিস সম্পাদক ও ১নং ওয়ার্ড সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান, ইউনিয়ন যুব বিভাগের সভাপতি জনাব মাস্টার ছানা উল্লাহ, ৩নং ওয়ার্ড সভাপতি মাওলানা কামাল উদ্দিন, সেক্রেটারী মাষ্টার নুরুল বশর, বিএম সম্পাদক ইয়াছিন আরফাত ,৯নং ওয়ার্ড দক্ষিণ সভাপতি জনাব হাফেজ আইয়ুব, ৯নং ওয়ার্ড উত্তর সভাপতি নুরুল বশর ও ৪ নং ওয়ার্ড সেক্রেটারী জনাব জাহঙ্গীর আলম,পেশাজীবি ওয়ার্ড সেক্রটারী আব্দুল্লাহ আল নোমান ও জামায়াত নেতা সৈয়দ নুর সহ প্রমুখ।
বিশেষ অতিথিদের বক্তৃতায় দেশ গঠনে সকল দল মত কে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্ঠার মাধ্যমে এগিয়ে আসার আহবান করা হয়েছে। সর্বশেষ সকল ভাষা শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে কর্মসূচি শেষ করা হয়।

যথাযথ মর্যাদায় ২১ শে ফেব্রুয়ারি মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস পালন

আপডেট সময় ০৯:৪৪:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী পালংখালী ইউনিয়নে ২১ শে ফেব্রুয়ারি মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়েছে।

২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী পালংখালী ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে ইউনিয়ন কার্যালয়ে ইউনিয়ন আমীর আবুল আলা রোমানের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী মুহাম্মদ আবদুর রহমানের সঞ্চালনায় । মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়েছে।
উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা জামায়াতের কর্মপরিষদ সদস্য ও পালংখালী ইউনিয়নের সহকারী ইনসার্জ জনাব মাষ্টার খাইরুল বশর বলেন ঢাকায় ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি প্রতিবাদ মিছিলের মাধ্যমে সেদিন দূর্বার আন্দোলন গড়ে তুলেন।তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ নাগরিক ছিল বাঙালি, যারা মোট নাগরিকের প্রায় ৫৪% বাংলা ভাষায় কথা বলতেন । ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি (৮ ফাল্গুন ১৩৫৮) শুধুমাত্র উর্দুকে জাতীয় ভাষা হিসেবে ঘোষণার প্রতিবাদে বাঙালী ছাত্ররা সরকারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে ওঠে।সেই দিন ভাষা সৈনিক অধ্যাপক গোলাম আজমের নেতৃত্বে বাঙালী জাতির উর্দুভাষা থেকে বাংলা মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রীয় ভাষায় রুপান্তর করেছিলেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পালংখালী ইউনিয়ন শাখার নায়েবে আমির হাফেজ জালাল আহাম্মদ, সহ-সেক্রেটারি মাওলানা আবুল হোছাইন,ইউনিয় বায়তুলমার সম্পাদক ও যুব বিভাগ, সাংস্কৃতিক বিভাগের পরিচালক এম এ সাত্তার আজাদ , ইউনিয়ন প্রচার সম্পাদক ও ৭ নং ওয়ার্ড সভাপতি মাওলানা রফিকুল ইসলাম, ইউনিয়ন অফিস সম্পাদক ও ১নং ওয়ার্ড সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান, ইউনিয়ন যুব বিভাগের সভাপতি জনাব মাস্টার ছানা উল্লাহ, ৩নং ওয়ার্ড সভাপতি মাওলানা কামাল উদ্দিন, সেক্রেটারী মাষ্টার নুরুল বশর, বিএম সম্পাদক ইয়াছিন আরফাত ,৯নং ওয়ার্ড দক্ষিণ সভাপতি জনাব হাফেজ আইয়ুব, ৯নং ওয়ার্ড উত্তর সভাপতি নুরুল বশর ও ৪ নং ওয়ার্ড সেক্রেটারী জনাব জাহঙ্গীর আলম,পেশাজীবি ওয়ার্ড সেক্রটারী আব্দুল্লাহ আল নোমান ও জামায়াত নেতা সৈয়দ নুর সহ প্রমুখ।
বিশেষ অতিথিদের বক্তৃতায় দেশ গঠনে সকল দল মত কে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্ঠার মাধ্যমে এগিয়ে আসার আহবান করা হয়েছে। সর্বশেষ সকল ভাষা শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে কর্মসূচি শেষ করা হয়।