ঢাকাস্থ ডেফোডিল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট এর মেধাবী ছাত্র সাইফুল ইসলামকে পর্ণোগ্রাফী নিয়ন্ত্রণ আইনে অভিযুক্ত করা প্রতিবাদ: মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তিদানে প্রশাসনের সহযোগীতা চেয়ে হবিগন্জ জেলার মাধবপুর থানাধীন চৌমুহনীতে গণসমাবেশ করেছেন এলাকাবাসী। গত ৩ ডিসেম্বর/২৫ইং দুপুরবেলা চৌমুহনী ইউনিয়নের চৌরাস্তা মোড়ে উক্তগণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। জানাযায়, ঢাকা বিভাগের গাজীপুর জেলা ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ২৯ নং ওয়ার্ড বাসিন্দা রেহানা আক্তার (৪০), পিতা- মোঃ ফারুক মিয়া, গ্রামঃ ভুরুলিয়া, সদর থানা ও জেলা গাজীপুর এর সাথে স্থানীয় শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ রফিজ উদ্দিন এর কর্মস্থল হওয়ার সুবাদে একই এলাকায় অবস্থানরত প্রেমজনিত সু সম্পর্ক গড়ে উঠায় বহু ভাবে ঘটনা প্রমাণিত থাকায় ওই এলাকাবাসীর বিচারবৈঠকে আলোচনায় বিরত থাকতে অনুরয় বিনিময় সফল হয়নি। রেহানা আক্তার রেহানা নিজস্ব ফেইসবুক আইডি মাধ্যমে সন্তান,পরিজন ও এলাকাবাসী স্ব নামধন্য ব্যাক্তিদের ছবি অঙ্গভঙ্গি জোড়া লাগিয়ে আপত্তিকর দৃশ্য একত্রিত করে হয়াটস্ফাফ/ ফেইসবুক গণমাধ্যমে পরচার করে প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করার ও সু বিচার প্রার্থনায় সিলেট হবিগন্জ জেলার মাধবপুর থানার কমলানগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা নাজমা বেগম গত ১৯ নভেম্বর/ ২৫ ইং মৌলভীবাজার জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট (ক-গ- ৬) আমলী আদালতে ২০১২ সালের পর্ণোগ্রাফী নিয়ন্ত্রণ আইন ৮ এর ১,২,৩ ধারায় অভিযোগ দাখিল করেন। মাধবপুর থানাপুলিশ ঘটনা তদন্ত না করে পূর্ব পরিচিতি তাসনিম জান্নাত জুুই এর বন্ধুপ্রতিবেশী চৌমুহনী গ্রামের গরীব অসহায় পরিবারে বেড়ে উঠা ঢাকাস্থ ডেফোডিল টেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট এর মেধাবী ছাত্র সাইফুল ইসলামকে প্রেমে বাধা হয়ে বিচ্যুত ঘটাইতে তাকে ঘায়েল করারহীন চক্রান্তে কতিপয় ব্যাক্তিদের মাধ্যমে কুতসা রটিয়ে পর্ণোগ্রাফী নিয়ন্ত্রণ আইনে অভিযুক্ত করা হয়। বন্ধুত্ব সু সম্পর্কীয় রেহানা আক্তার রেহানা ও সাইফুল ইসলাম পরস্পর আত্মনিষ্ঠ ও জীবনমান একসাথে কাটানোর সিদ্ধান্তমতে সাইফুল এর নামে মোবাইল সীম ও মোবাইল ফোনক্রয় করে রেহানা বন্ধুত্ব্ব বজায় রেখেছেন। দু জনার সু সম্পর্ক মোঃ রফিজ মিয়া মেনে নিলেও স্ত্রী নাজমা আক্তার মেনে নেয়নি। কয়েকদিন পর ছেলে ইয়াসির আরাফাত রেহানার মোবাইল ফোন সীমসহ চুরি করে ওই নামে নিজস্ব সীমে পৃথক ফেইসবুক একাউন্ট আইডি থেকে নিজস্ব বুদ্ধিমত্তায় আপত্তিকর দৃশ্য মন্তব্য প্রকাশ ও প্রচার করার কারনে তাহা প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে। এলাকাজুড়ে ব্যাপক প্রতিবাদ প্রতিরোধ গড়ে উঠে যা দোকানে হাটে মাঠে আলোচনা ঝড় উঠেছে। ঘটনা সরেজমিন তদন্তনাধীন দায়িত্ব প্রাপ্তকর্মকর্তার অবহেলা ও গাফিলতির কারনে মেধাবী ছাত্র সাইফুল ইসলাম বিনা দোষে জেল হাজতে রয়েছে বলে উক্ত গণসমাবেশে এলাকাবাসী বক্তৃতা করছেন। স্থানীয় মুরব্বি মৌলভী আকিল উদ্দিন গণসমাবেশে বলেন,সাইফুল একজন গরীব পরিবারে বেড়ে উঠছে মেধাবী হয়ে। সততা ও ভাল মানুষকে মিথ্যা হয়রানীর তীব্রতা প্রতিবাদ এলাকাবাসীর পক্ষে আজ সবাই একমত, বিনা অপরাধে আটক সাইফুলকে মুক্তিদানে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে আবেদন জানান। আমরা জেনেছি মাধবপুর থানাপুলিশ যথাযথ খোঁজখবর না নিয়ে মনগড়ামত সাজানো মিথ্যা অভিযোগ প্রমানে কয়েক স্বাক্ষরহীন পরিচয়হীন ব্যাক্তিগনের নাম পরিচয় ব্যাবহার করে মিথ্যা তথ্য বিভ্রাট সংযোজন করে ৬ মার্চ ২৫ইং মাধবপুর থানার মামলা নং ১০/৯৩ পর্ণোগ্রাফী নিয়ন্ত্রণ আইন ৮(১),৮(২),৮(৩) ধারায় রুজুকৃত। গত ৯ সেপ্টেম্বর /২৫ইং মুল আসামী রেহানা আক্তার রেহানাকে অভিযোগ হতে অব্যাহতি দিয়ে অহেতুক বেড়াজালে আটক সাইফুল ইসলামে অভিযুক্ত করে চড়ান্ত প্রক্রিয়া করার হীন চক্রান্ত করেছেন বলে সাইফুল ইসলামের বড় ভাই মোঃ জহিরুল ইসলাম উক্ত গণসমাবেশে দাবী করেছেন। ঐক্যবদ্ধ হয়ে উক্তগণসমাবেশে এলাকাবাসী জানান প্রশাসনের সহায়তা চাই, নিরপরাধ মেধাবী সাইফুলকে শর্তহীনভাবে বেকসুর খালাস ও মুক্তিদানের দাবী করা হয়। এহে অপ্রীতিকর কাজের প্রতিবাদ ও আসল ঘটনা উদঘাটনে প্রশাসনিক পদক্ষেপ দাবী করেছেন স্থানীয় সু শীল সমাজপতিরা। এ ছাড়াও কয়েকটি মানবাধিকার কর্মীদের সমন্বয়ে প্রয়োজনীয় আইনি সহায়তা পাওয়ার জন্য এলাকাবাসী দাবী জানিয়েছেন। অপরদিকে ওই ঘটনায় সঠিক তদন্তমুলক সু বিচারের দাবীতে গত ২ ডিসেম্বর সিলেট বিভাগীয় কমিশনার ও সিলেট রেন্জ( ডি আই জি) বরাবর পৃথক অভিযোগ দাখিল করা হয়। গণসমাবেশেটি চৌমুহনী বাজারে বিভিপথ প্রদক্ষিণ করে সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত মুক্তি দাবী করা হয়।
সংবাদ শিরোনাম ::
মাধবপুরের মেধাবী ছাত্র সাইফুল ইসলামকে মিথ্যা মামলায় আটক: মুক্তির দাবীত গণসমাবেশ করেছে এললাকাবাসী
-
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা - আপডেট সময় ০৯:১৯:১৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৫
- ৩০ বার পড়া হয়েছে
ট্যাগস :
ঢাকা
জনপ্রিয় সংবাদ












