ঢাকা ০৫:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গাজায় একদিনে নিহত আরও ৭৬ ফিলিস্তিনি, মোট প্রাণহানি ৬২ হাজার ৮৯৫ Logo সেপটিক ট্যাংক থেকে ছয় বছরের শিশুর মরদেহ উদ্ধার, যুবক আটক  Logo জুলুস হবে জামেয়া থেকে জিইসি মোড় পর্যন্ত রোডম্যাপ ঘোষণা Logo তিন দফা দাবিতে চট্টগ্রামে চুয়েট শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo চট্টগ্রাম বাকলিয়ায় পর্যটন কেন্দ্র গড়তে চায় চসিক Logo ভুয়া ডাক্তারকে জরিমানা, ডেন্টাল প্রতিষ্ঠানে সিলগালা Logo উখিয়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সরওয়ার সভাপতি ও সোলতান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত Logo উখিয়ায় চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের বিক্ষোভে পুলিশের লাঠিচার্জ, আটক ১০ Logo রোহিঙ্গাদের স্থায়ী সমাধান খুঁজছে বাংলাদেশ Logo দাঁড়িপাল্লার বিজয়কে ত্বরান্বিত করতে শ্রমিক প্রতিনিধিদের অগ্রনী ভূমিকা রাখতে হবে:শামসুল আলম বাহাদুর

চট্টগ্রাম বোর্ড: পাশের হার ৭২ দশমিক ০৭ শতাংশ

চলতি এসএসসি পরীক্ষায় চট্টগ্রাম বোর্ডে ৭২ দশমিক ০৭ শতাংশ শিক্ষার্থী পাশ করেছেন। বৃহস্পতিবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন দুপুর ২টায় এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রতিটি শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশ করা হয়।

জানা গেছে, চলতি বছর চট্টগ্রাম বোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৪১ হাজার ৩৩ জন। পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ১ লাখ ৪০ হাজার ৩৮৮ জন পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে ছাত্রী ৭৮ হাজার ৭২৫ জন। ছাত্র ৬১ হাজার ৬৬৩ জন। মোট পাশ করেছেন ১ লাখ ১ হাজার ১৮১ জন। এরমধ্যে ছাত্র ৪৪ হাজার ৩৫৩ জন। ছাত্রী ৫৬ হাজার ৮২৮ জন। ফেল করেছেন ৩৯ হাজার ২০৭ জন। এরমধ্যে ছাত্র ১৭ হাজার ৩১০ জন, ছাত্রী ২১ হাজার ৮৯৭ জন।

চলতি বছরের ১০ এপ্রিল থেকে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়েছিল। চলতি বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১৯ লাখ ২৮ হাজার ১৮১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন। গতবছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন।

প্রসঙ্গত, এসএসসি পরীক্ষার গ্রেডিং সিস্টেমে, প্রতিটি বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরের ওপর ভিত্তি করে লেটার গ্রেড এবং গ্রেড পয়েন্ট দেওয়া হয়।

সাধারণত, ৮০ বা তার বেশি পেলে এ+ (৫ দশমিক ০০), এ পেলে ৪ দশমিক ০০, এ- পেলে ৩ দশমিক, পেলে ৩ দশমিক ০০, সি পেলে ২ দশমিক ০০, ডি পেলে ১ দশমিক ০০ এবং এর নিচে এফ (০ দশমিক০০) গ্রেড দেওয়া হয়।

এখানে গ্রেড এবং নম্বরগুলোর একটি বিস্তারিত তালিকা দেওয়া হলো: ৮০-১০০ নম্বর: এ+ (জিপিএ: ৫ দশমিক ০০), ৭০-৭৯ নম্বর: এ (জিপিএ: ৪ দশমিক ০০), ৬০-৬৯ নম্বর: এ- (জিপিএ: ৩ দশমিক ৫০), ৫০-৫৯ নম্বর: বি (জিপিএ: ৩ দশমিক ০০), ৪০-৪৯ নম্বর: সি (জিপিএ: ২ দশমিক ০০), ৩৩-৩৯ নম্বর: ডি (জিপিএ: ১ দশমিক ০০), ৩২ বা তার কম: এফ (জিপিএ: ০ দশমিক ০০)।

এ গ্রেডগুলো মূলত সামগ্রিক গ্রেড পয়েন্ট (জিপিএ) গণনার জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি বিষয়ে প্রাপ্ত গ্রেড পয়েন্টকে মোট বিষয় সংখ্যা দিয়ে ভাগ করে জিপিএ হিসাব করা হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজায় একদিনে নিহত আরও ৭৬ ফিলিস্তিনি, মোট প্রাণহানি ৬২ হাজার ৮৯৫

চট্টগ্রাম বোর্ড: পাশের হার ৭২ দশমিক ০৭ শতাংশ

আপডেট সময় ০২:০৫:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

চলতি এসএসসি পরীক্ষায় চট্টগ্রাম বোর্ডে ৭২ দশমিক ০৭ শতাংশ শিক্ষার্থী পাশ করেছেন। বৃহস্পতিবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন দুপুর ২টায় এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রতিটি শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশ করা হয়।

জানা গেছে, চলতি বছর চট্টগ্রাম বোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৪১ হাজার ৩৩ জন। পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ১ লাখ ৪০ হাজার ৩৮৮ জন পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে ছাত্রী ৭৮ হাজার ৭২৫ জন। ছাত্র ৬১ হাজার ৬৬৩ জন। মোট পাশ করেছেন ১ লাখ ১ হাজার ১৮১ জন। এরমধ্যে ছাত্র ৪৪ হাজার ৩৫৩ জন। ছাত্রী ৫৬ হাজার ৮২৮ জন। ফেল করেছেন ৩৯ হাজার ২০৭ জন। এরমধ্যে ছাত্র ১৭ হাজার ৩১০ জন, ছাত্রী ২১ হাজার ৮৯৭ জন।

চলতি বছরের ১০ এপ্রিল থেকে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়েছিল। চলতি বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১৯ লাখ ২৮ হাজার ১৮১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন। গতবছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন।

প্রসঙ্গত, এসএসসি পরীক্ষার গ্রেডিং সিস্টেমে, প্রতিটি বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরের ওপর ভিত্তি করে লেটার গ্রেড এবং গ্রেড পয়েন্ট দেওয়া হয়।

সাধারণত, ৮০ বা তার বেশি পেলে এ+ (৫ দশমিক ০০), এ পেলে ৪ দশমিক ০০, এ- পেলে ৩ দশমিক, পেলে ৩ দশমিক ০০, সি পেলে ২ দশমিক ০০, ডি পেলে ১ দশমিক ০০ এবং এর নিচে এফ (০ দশমিক০০) গ্রেড দেওয়া হয়।

এখানে গ্রেড এবং নম্বরগুলোর একটি বিস্তারিত তালিকা দেওয়া হলো: ৮০-১০০ নম্বর: এ+ (জিপিএ: ৫ দশমিক ০০), ৭০-৭৯ নম্বর: এ (জিপিএ: ৪ দশমিক ০০), ৬০-৬৯ নম্বর: এ- (জিপিএ: ৩ দশমিক ৫০), ৫০-৫৯ নম্বর: বি (জিপিএ: ৩ দশমিক ০০), ৪০-৪৯ নম্বর: সি (জিপিএ: ২ দশমিক ০০), ৩৩-৩৯ নম্বর: ডি (জিপিএ: ১ দশমিক ০০), ৩২ বা তার কম: এফ (জিপিএ: ০ দশমিক ০০)।

এ গ্রেডগুলো মূলত সামগ্রিক গ্রেড পয়েন্ট (জিপিএ) গণনার জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি বিষয়ে প্রাপ্ত গ্রেড পয়েন্টকে মোট বিষয় সংখ্যা দিয়ে ভাগ করে জিপিএ হিসাব করা হয়।