ঢাকা ০১:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টেকনাফে দুই অপহরণকারী গ্রেফতার।

টেকনাফ প্রতিবেদক


টেকনাফ বাহারছড়ায় অভিযান চালিয়ে দুই অপহরণকারীকে আটক করেছে পুলিশ। ২৭ এপ্রিল ভোর রাত ৪ ঘটিকার সময় বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মছিউর রহমানের পরিচালনায় এসআই মোঃ দস্তগীর হোসেন এর নেতৃত্বে একটি চৌকস টিম শীলখালী এলাকায় অভিযান করে। এই সময় দুই জন দুর্ধর্ষ অপহরণকারী গ্রেফতার হয়। বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মশিউর রহমান জানান, আত্মগোপনে থাকা দুই আসামি পাহাড়ের পাশে বোনের বাড়িতে অবস্থান করছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করে পুলিশ। দীর্ঘদিন ধরে তারা বিভিন্ন পন্থায় অপহরণ, ডাকাতি করে আসছিল।
ধৃত আসামী ২ জনের একজন উত্তর শীলখালী এলাকার মৃত অলি চাঁন এর ছেলে বাহাদুর অন্যজন একই এলাকার মোজাহেরুল ইসলাম প্রঃ গুরুতাইন্না মাইজ্যার ছেলে বাবুলা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ২ জনই অপহরণকারী সিন্ডিকেটের সদস্য বলে স্বীকার করে। তারা দীর্ঘদিন হেলাল, মোর্শেদ ও বদরুজের নেতৃত্বে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা হতে মানুষ অপহরণ করে পাহাড়ে নিয়ে গিয়ে মুক্তিপণ আদায় করে বলে স্বীকার করে। উল্লেখ্য যে ১০ জন ভিকটিমের ঘটনায় টেকনাফ মডেল থানা একটি নিয়মিত মামলা রুজু হয়।মামলার নং-৫৬ যার তদন্তকারী কর্মকর্তা হলেন এসআই মোঃ দস্তগীর হোসেন। এই পর্যন্ত একই মামলায় তিনজন আসামি গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় পুলিশ। তিনজনই বিজ্ঞ আদালতে নিজেদের অপরাধ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেছেন। ধৃত আসামীদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আজ বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হবে।

ট্যাগস :

টেকনাফে দুই অপহরণকারী গ্রেফতার।

আপডেট সময় ১১:৫০:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

টেকনাফ প্রতিবেদক


টেকনাফ বাহারছড়ায় অভিযান চালিয়ে দুই অপহরণকারীকে আটক করেছে পুলিশ। ২৭ এপ্রিল ভোর রাত ৪ ঘটিকার সময় বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মছিউর রহমানের পরিচালনায় এসআই মোঃ দস্তগীর হোসেন এর নেতৃত্বে একটি চৌকস টিম শীলখালী এলাকায় অভিযান করে। এই সময় দুই জন দুর্ধর্ষ অপহরণকারী গ্রেফতার হয়। বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মশিউর রহমান জানান, আত্মগোপনে থাকা দুই আসামি পাহাড়ের পাশে বোনের বাড়িতে অবস্থান করছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করে পুলিশ। দীর্ঘদিন ধরে তারা বিভিন্ন পন্থায় অপহরণ, ডাকাতি করে আসছিল।
ধৃত আসামী ২ জনের একজন উত্তর শীলখালী এলাকার মৃত অলি চাঁন এর ছেলে বাহাদুর অন্যজন একই এলাকার মোজাহেরুল ইসলাম প্রঃ গুরুতাইন্না মাইজ্যার ছেলে বাবুলা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ২ জনই অপহরণকারী সিন্ডিকেটের সদস্য বলে স্বীকার করে। তারা দীর্ঘদিন হেলাল, মোর্শেদ ও বদরুজের নেতৃত্বে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা হতে মানুষ অপহরণ করে পাহাড়ে নিয়ে গিয়ে মুক্তিপণ আদায় করে বলে স্বীকার করে। উল্লেখ্য যে ১০ জন ভিকটিমের ঘটনায় টেকনাফ মডেল থানা একটি নিয়মিত মামলা রুজু হয়।মামলার নং-৫৬ যার তদন্তকারী কর্মকর্তা হলেন এসআই মোঃ দস্তগীর হোসেন। এই পর্যন্ত একই মামলায় তিনজন আসামি গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় পুলিশ। তিনজনই বিজ্ঞ আদালতে নিজেদের অপরাধ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেছেন। ধৃত আসামীদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আজ বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হবে।