ঢাকা ০৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আতাব মিয়া জীবন বাঁচাতে সাহায্যের আবেদন

আমার-আপনার একটু সহযোগিতায় হয়ত বাঁচতে  আতাব মিয়া ওরপে(কালো মিয়া)। তিনি হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর ছাতিয়াইন ইউনিয়নের রামেশ্বর এলেকার মইদর মিয়ার ছেলে। অর্থাভাবে চিকিৎসা করতে না পেরে মরণের প্রহর গুনছে এ অসহায় দিনমজুর লোকটি।

সারাদিনের কষ্ট উপার্জিত অর্থ দিয়ে কোন রকমের সংসার চালাতেন। ঘুণাক্ষরেও টের পায়নি কখন যে, মরণব্যাধি রোগ বাসা বেঁধেছে তার লিভারে।  একদিকে বাঁচার স্বপ্ন, অন্যদিকে সংসারের বেহাল দশা!

টগবগে যুবকটি আজ জীবনের শেষপ্রান্তে দাঁড়িয়েছে।

সর্বশেষ চিকিৎসক আতাব মিয়া ওরপে(কালো মিয়া) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ১ নং গেইটের ১০১ ওয়ার্ডের ১৭ বেডের চিকিৎসা দ্বীন অবস্থা রয়েছে ।

এ জন্য প্রয়োজন অনেক  টাকার প্রয়োজন , যা অসহায় পরিবারটির পক্ষে যোগাড় করা কোন মতেই সম্ভব নয়। পরিবারে কর্মক্ষম কেউ না থাকায় অসুস্থ হওয়ার পর থেকেই তার পরিবারের আয় উপার্জন বন্ধ রয়েছে। ঋণ করে একদিকে চিকিৎসা খরচ অন্যদিকে সাংসারিক খরচ চালাতে গিয়ে এখন দিশেহারা তার আত্মীয় স্বজনরা।

তাই তার সু-চিকিৎসার জন্য সমাজের বিত্তশালী, দানশীল, হৃদয়বানদের নিকট সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন তিনি। যদি সকলে নিজ নিজ অবস্থান থেকে এগিয়ে আসি আমরা, তাহলে অতি শীঘ্রই সে সু-চিকিৎসা পাবেন বলে আশাবাদী। সকলের সহযোগিতায় ফিরে পেতে পারে তিনি স্বাভাবিক জীবনের পথচলা।

ট্যাগস :

আতাব মিয়া জীবন বাঁচাতে সাহায্যের আবেদন

আপডেট সময় ০৫:০৮:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

আমার-আপনার একটু সহযোগিতায় হয়ত বাঁচতে  আতাব মিয়া ওরপে(কালো মিয়া)। তিনি হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর ছাতিয়াইন ইউনিয়নের রামেশ্বর এলেকার মইদর মিয়ার ছেলে। অর্থাভাবে চিকিৎসা করতে না পেরে মরণের প্রহর গুনছে এ অসহায় দিনমজুর লোকটি।

সারাদিনের কষ্ট উপার্জিত অর্থ দিয়ে কোন রকমের সংসার চালাতেন। ঘুণাক্ষরেও টের পায়নি কখন যে, মরণব্যাধি রোগ বাসা বেঁধেছে তার লিভারে।  একদিকে বাঁচার স্বপ্ন, অন্যদিকে সংসারের বেহাল দশা!

টগবগে যুবকটি আজ জীবনের শেষপ্রান্তে দাঁড়িয়েছে।

সর্বশেষ চিকিৎসক আতাব মিয়া ওরপে(কালো মিয়া) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ১ নং গেইটের ১০১ ওয়ার্ডের ১৭ বেডের চিকিৎসা দ্বীন অবস্থা রয়েছে ।

এ জন্য প্রয়োজন অনেক  টাকার প্রয়োজন , যা অসহায় পরিবারটির পক্ষে যোগাড় করা কোন মতেই সম্ভব নয়। পরিবারে কর্মক্ষম কেউ না থাকায় অসুস্থ হওয়ার পর থেকেই তার পরিবারের আয় উপার্জন বন্ধ রয়েছে। ঋণ করে একদিকে চিকিৎসা খরচ অন্যদিকে সাংসারিক খরচ চালাতে গিয়ে এখন দিশেহারা তার আত্মীয় স্বজনরা।

তাই তার সু-চিকিৎসার জন্য সমাজের বিত্তশালী, দানশীল, হৃদয়বানদের নিকট সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন তিনি। যদি সকলে নিজ নিজ অবস্থান থেকে এগিয়ে আসি আমরা, তাহলে অতি শীঘ্রই সে সু-চিকিৎসা পাবেন বলে আশাবাদী। সকলের সহযোগিতায় ফিরে পেতে পারে তিনি স্বাভাবিক জীবনের পথচলা।