ঢাকা ১২:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ২৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
UNO মহোদয় কী দৃষ্টি দিবেন??? 

উখিয়ার হাই রোড থেকে টমটম/ অটোরিকশা উচ্ছেদ করা কী এতই কঠিন কাজ!!! 

নাকি এভাবে মানুষ মরতে থাকুক তা চাইবেন। উখিয়া উপজেলায় এ পর্যন্ত ( রোহিঙ্গা আসার পর থেকে) যত সড়ক দূর্ঘটনা তার ৭০% হয়েছে টমটম নামক এই মরণ ফাঁদে।

এরা মুলত ড্রাইভার নয়। জানে না গাড়ি চালানোর নিয়ম কানুন। পরন্তু এদের একটা বিরাট অংশ রোহিঙ্গা। যদিও রোহিঙ্গাদের এখানে কোন স্থায়ী পেশার অনুমতি নেই তথাপি এরা এলাকার বিভিন্ন পেশায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে কোন অযাচিত শক্তির বলে আমার জানা নেই।

আমরা যারা উখিয়ার স্থায়ী বাসিন্দা আমরা আজ নিজ দেশে পরবাসী। রোহিঙ্গাদের কারণে এলাকার ব্যবসায় বাণিজ্য, শ্রম ও মজুরি, চাকরি বাকরি সব ক্ষেত্রে কোনঠাসা। এই তো কিছুদিন আগেই আপনাদের চোখের সামনে হাজারো শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করে বেকার বানিয়ে দিল।আপনারা সবাই দায়িত্ব নিয়েছিলেন তাদেরকে আবার পূণর্বহালের চেষ্টা করবেন। কাজের কাজ কিছুই হল না। এই বেকার হয়ে যাওয়া শিক্ষকদের পরিবারের খবর কেউ নিয়েছে বলে মনে হয় না। আপনার/আমার বাচ্চারা দামি কাপড় আর প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেয়ে দিন দিন মোটাতাজা হচ্ছে। আমরা কত খুশি।!!

ঐ বেকার শিক্ষকদের পরিবারের খবর একটু নেওয়ার অনুরোধ করছি। হয়তো দেখবেন তিনবেলা খাবারে একবেলা উপোস থাকে।

যেটা বলতে চেয়েছিলাম। হাইরোড থেকে টমটম/অটোরিকশা উচ্ছেদ করুন। আমরা সকল শ্রেণি ও পেশার মানুষের আজ এটাই চাওয়া।

বি.দ্র. আজও তিনজন লোকের প্রাণ হানির খবর পেলাম। তাও এই টমটম গাড়ির সাথে অ্যাম্বুলেন্স এর মুখোমুখি সংঘর্ষে।

 

শফিকুল আলম সিকদার 

প্রভাষক

জামেয়া রহমানিয়া ফাজিল মাদ্রাসা

মিরসরাই, চট্টগ্রাম।

ট্যাগস :

মিয়ানমার সীমান্তে মধ্য রাতে গোলাগুলি, এপারে গুলিবিদ্ধ রোহিঙ্গা যুবক

UNO মহোদয় কী দৃষ্টি দিবেন??? 

উখিয়ার হাই রোড থেকে টমটম/ অটোরিকশা উচ্ছেদ করা কী এতই কঠিন কাজ!!! 

আপডেট সময় ১২:৫২:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫

নাকি এভাবে মানুষ মরতে থাকুক তা চাইবেন। উখিয়া উপজেলায় এ পর্যন্ত ( রোহিঙ্গা আসার পর থেকে) যত সড়ক দূর্ঘটনা তার ৭০% হয়েছে টমটম নামক এই মরণ ফাঁদে।

এরা মুলত ড্রাইভার নয়। জানে না গাড়ি চালানোর নিয়ম কানুন। পরন্তু এদের একটা বিরাট অংশ রোহিঙ্গা। যদিও রোহিঙ্গাদের এখানে কোন স্থায়ী পেশার অনুমতি নেই তথাপি এরা এলাকার বিভিন্ন পেশায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে কোন অযাচিত শক্তির বলে আমার জানা নেই।

আমরা যারা উখিয়ার স্থায়ী বাসিন্দা আমরা আজ নিজ দেশে পরবাসী। রোহিঙ্গাদের কারণে এলাকার ব্যবসায় বাণিজ্য, শ্রম ও মজুরি, চাকরি বাকরি সব ক্ষেত্রে কোনঠাসা। এই তো কিছুদিন আগেই আপনাদের চোখের সামনে হাজারো শিক্ষককে চাকরিচ্যুত করে বেকার বানিয়ে দিল।আপনারা সবাই দায়িত্ব নিয়েছিলেন তাদেরকে আবার পূণর্বহালের চেষ্টা করবেন। কাজের কাজ কিছুই হল না। এই বেকার হয়ে যাওয়া শিক্ষকদের পরিবারের খবর কেউ নিয়েছে বলে মনে হয় না। আপনার/আমার বাচ্চারা দামি কাপড় আর প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেয়ে দিন দিন মোটাতাজা হচ্ছে। আমরা কত খুশি।!!

ঐ বেকার শিক্ষকদের পরিবারের খবর একটু নেওয়ার অনুরোধ করছি। হয়তো দেখবেন তিনবেলা খাবারে একবেলা উপোস থাকে।

যেটা বলতে চেয়েছিলাম। হাইরোড থেকে টমটম/অটোরিকশা উচ্ছেদ করুন। আমরা সকল শ্রেণি ও পেশার মানুষের আজ এটাই চাওয়া।

বি.দ্র. আজও তিনজন লোকের প্রাণ হানির খবর পেলাম। তাও এই টমটম গাড়ির সাথে অ্যাম্বুলেন্স এর মুখোমুখি সংঘর্ষে।

 

শফিকুল আলম সিকদার 

প্রভাষক

জামেয়া রহমানিয়া ফাজিল মাদ্রাসা

মিরসরাই, চট্টগ্রাম।