ঢাকা ০৫:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গাজায় একদিনে নিহত আরও ৭৬ ফিলিস্তিনি, মোট প্রাণহানি ৬২ হাজার ৮৯৫ Logo সেপটিক ট্যাংক থেকে ছয় বছরের শিশুর মরদেহ উদ্ধার, যুবক আটক  Logo জুলুস হবে জামেয়া থেকে জিইসি মোড় পর্যন্ত রোডম্যাপ ঘোষণা Logo তিন দফা দাবিতে চট্টগ্রামে চুয়েট শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo চট্টগ্রাম বাকলিয়ায় পর্যটন কেন্দ্র গড়তে চায় চসিক Logo ভুয়া ডাক্তারকে জরিমানা, ডেন্টাল প্রতিষ্ঠানে সিলগালা Logo উখিয়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সরওয়ার সভাপতি ও সোলতান সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত Logo উখিয়ায় চাকরিচ্যুত শিক্ষকদের বিক্ষোভে পুলিশের লাঠিচার্জ, আটক ১০ Logo রোহিঙ্গাদের স্থায়ী সমাধান খুঁজছে বাংলাদেশ Logo দাঁড়িপাল্লার বিজয়কে ত্বরান্বিত করতে শ্রমিক প্রতিনিধিদের অগ্রনী ভূমিকা রাখতে হবে:শামসুল আলম বাহাদুর

নুরুল আলম বিজিবির হাতে ইয়াবা সহ আটক হলেও ধরাছোঁয়ার বাহিরে মূলহোতা কালাম।

নিজস্ব প্রতিবেদক


উখিয়ার পালংখালি ইউনিয়নের তেলখোলার নুরুল আলম গত দুই দিন আগে মরিচ্যা বিজিবি চেকপোস্টে আটক হলেও ধরাছোঁয়ার বাহিরে মুলহুতা আবুল কালাম।
গত ০৮/০৭/২০২৪ ইং তারিখ মরিচ্যা বিজিবি চেকপোস্টেে একটি সিএনজি থেকে ১৮শ’ ইয়াবা টেবলেট সহ, সিএনজি চালক মোঃ নুরুল আলম কে আটক করে রামু থানায় হস্তান্তর করেন। গোপন সূত্রে জানা যায় এই ইয়াবা ও সিএনজির মূল মালিক আবুল কালাম (৩৬) সে তেলখোলা ৬ নং ওয়ার্ডের মৃত অছিউর রহমানের ছেলে, তিনি কিছু দিন ম্যালেশিয়া থাকার পরে দেশে এসে নিজস্ব সিএনজি ক্রয় করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ইয়াবার চালান পাঠাচ্ছে বলে জানা যায়! যাহার গাড়ির নাম্বার কক্সবাজার থ ১১- ৪৫৭৪ রামু থানার অধীনে মামলাকৃত অবস্থায় রয়েছে ।
কক্সবাজারের উখিয়া- টেকনাফে মাদকের অনেক গডফাদার চিহ্নিত করা সম্ভব হলেও গ্রেপ্তার হচ্ছে না কেউ। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ থাকা শর্তেও ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে মূল কারবারীরা। তাদের গ্রেপ্তার করলে বেরিয়ে আসবে আসল তথ্য। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় চ্যুনোপুটিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হলেও, মূল কারবারিদের মিথ্যা আশ্বাসের জালে ফেঁসে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ক্যারিম্যান বাঁ ড্রাইভাররা। অনেকে ব্যবসা সম্প্রসারণের নিয়তে জামিনে বের করে আবার মাদক ব্যবসা জমজমাট রেখেছে বলে জানা যায় । এমন তথ্য সূত্র পেয়ে পালংখালি ইউনিয়নের তেলখোলায় অনুসন্ধানী টিম অনুসন্ধান চালাই। উঠে এসেছে এক ভয়ানক তথ্য চোখে মুখে আবৃত ভয়ে যেন কেউ মুখ খুলছে না। স্থানীয়দের মধ্যে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই বলছে, আবুল কালাম লোকচক্ষুও প্রশাসনের দৃষ্টিতে ধুলো দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে, তাহার বিরুদ্ধে কথা বললে মামলা হামলার হুমকি দিয়ে থাকে! ইতিমধ্যে একটি পরিবারের বিরুদ্ধে একটি ডাকাতি মামলা করেছে বলেও জানান স্থানীয়রা। স্থানীয়দের দাবি আবুল কালাম কে গ্রেপ্তার করলে মায়ানমার সীমান্ত এলাকার সিন্ডিকেট ও তেলখোলার যোগসাজশের সিন্ডিকেটের সকল তথ্য প্রমাণ পাওয়া যাবে।
মাদকের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স ঘোষনা থাকা শর্তেও কিভাবে আবুল কালামের মত ভয়ংকর মাদক ব্যবসায়ীরা নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালাচ্ছে বলে জানান স্থানীয় প্রতিনিধিরা।
এই বিষয়ে আবুল কালামের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁহার স্ত্রী ফোন রিসিভ করে এইটা তাহার নাম্বার নয় বলে অস্বীকার করে এড়িয়ে যান।

উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ জানান সঠিক তথ্য প্রমাণ পেলে মাদক কারবারি যতই প্রভাবশালী হোক না কেন আমরা তাঁহাকে আইনের আওতায় নিয়ে আসবো।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজায় একদিনে নিহত আরও ৭৬ ফিলিস্তিনি, মোট প্রাণহানি ৬২ হাজার ৮৯৫

নুরুল আলম বিজিবির হাতে ইয়াবা সহ আটক হলেও ধরাছোঁয়ার বাহিরে মূলহোতা কালাম।

আপডেট সময় ০৯:৪৩:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ জুলাই ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক


উখিয়ার পালংখালি ইউনিয়নের তেলখোলার নুরুল আলম গত দুই দিন আগে মরিচ্যা বিজিবি চেকপোস্টে আটক হলেও ধরাছোঁয়ার বাহিরে মুলহুতা আবুল কালাম।
গত ০৮/০৭/২০২৪ ইং তারিখ মরিচ্যা বিজিবি চেকপোস্টেে একটি সিএনজি থেকে ১৮শ’ ইয়াবা টেবলেট সহ, সিএনজি চালক মোঃ নুরুল আলম কে আটক করে রামু থানায় হস্তান্তর করেন। গোপন সূত্রে জানা যায় এই ইয়াবা ও সিএনজির মূল মালিক আবুল কালাম (৩৬) সে তেলখোলা ৬ নং ওয়ার্ডের মৃত অছিউর রহমানের ছেলে, তিনি কিছু দিন ম্যালেশিয়া থাকার পরে দেশে এসে নিজস্ব সিএনজি ক্রয় করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ইয়াবার চালান পাঠাচ্ছে বলে জানা যায়! যাহার গাড়ির নাম্বার কক্সবাজার থ ১১- ৪৫৭৪ রামু থানার অধীনে মামলাকৃত অবস্থায় রয়েছে ।
কক্সবাজারের উখিয়া- টেকনাফে মাদকের অনেক গডফাদার চিহ্নিত করা সম্ভব হলেও গ্রেপ্তার হচ্ছে না কেউ। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ থাকা শর্তেও ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে মূল কারবারীরা। তাদের গ্রেপ্তার করলে বেরিয়ে আসবে আসল তথ্য। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় চ্যুনোপুটিদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হলেও, মূল কারবারিদের মিথ্যা আশ্বাসের জালে ফেঁসে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ক্যারিম্যান বাঁ ড্রাইভাররা। অনেকে ব্যবসা সম্প্রসারণের নিয়তে জামিনে বের করে আবার মাদক ব্যবসা জমজমাট রেখেছে বলে জানা যায় । এমন তথ্য সূত্র পেয়ে পালংখালি ইউনিয়নের তেলখোলায় অনুসন্ধানী টিম অনুসন্ধান চালাই। উঠে এসেছে এক ভয়ানক তথ্য চোখে মুখে আবৃত ভয়ে যেন কেউ মুখ খুলছে না। স্থানীয়দের মধ্যে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই বলছে, আবুল কালাম লোকচক্ষুও প্রশাসনের দৃষ্টিতে ধুলো দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে, তাহার বিরুদ্ধে কথা বললে মামলা হামলার হুমকি দিয়ে থাকে! ইতিমধ্যে একটি পরিবারের বিরুদ্ধে একটি ডাকাতি মামলা করেছে বলেও জানান স্থানীয়রা। স্থানীয়দের দাবি আবুল কালাম কে গ্রেপ্তার করলে মায়ানমার সীমান্ত এলাকার সিন্ডিকেট ও তেলখোলার যোগসাজশের সিন্ডিকেটের সকল তথ্য প্রমাণ পাওয়া যাবে।
মাদকের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স ঘোষনা থাকা শর্তেও কিভাবে আবুল কালামের মত ভয়ংকর মাদক ব্যবসায়ীরা নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালাচ্ছে বলে জানান স্থানীয় প্রতিনিধিরা।
এই বিষয়ে আবুল কালামের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তাঁহার স্ত্রী ফোন রিসিভ করে এইটা তাহার নাম্বার নয় বলে অস্বীকার করে এড়িয়ে যান।

উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ জানান সঠিক তথ্য প্রমাণ পেলে মাদক কারবারি যতই প্রভাবশালী হোক না কেন আমরা তাঁহাকে আইনের আওতায় নিয়ে আসবো।