ঢাকা ০৬:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
উখিয়া..

কুতুপালং সড়কে উপর দোকান বসিয়েছে ইজারাদার,বেড়েছে যানজট

মোঃ জয়নাল,উখিয়া (কক্সবাজার)


উখিয়া উপজেলার বিভিন্ন স্টেশনের বাজারগুলো সড়কের ওপর উঠে পড়েছে। স্থানীয় ইজারাদাররা নিয়মিত এসব সবজি বিক্রেতাসহ ভ্রাম্যমান বিক্রেতা থেকে টাকা আদায় করার কারণে এটা বন্ধ করা যাচ্ছে না বলে স্থানীয়দের অভিমত। এতে স্টেশনগুলোতে যানজট লেগেই আছে। সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা কুতুপালং স্টেশনে। এখানে বেশির ভাগ ক্রেতা-বিক্রেতা রোহিঙ্গা। সরেজমিনে দেখা গেছে, উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকা কুতুপালং বাজারে সড়কের দু’পাশে বসেছে বাজার। যা সড়কের ওপর উঠে পড়েছে। এতে যানজটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গাড়িগুলো আটকা পড়তে দেখা গেছে। কুতুপালং সড়কে বাজার বসিয়েছে ইজারাদার, বেড়েছে যানজট !উজেলার বিভিন্ন স্টেশনের বাজারগুলো সড়কের ওপর উঠে পড়েছে। স্থানীয় ইজারাদাররা নিয়মিত এসব সবজি বিক্রেতাসহ ভ্রাম্যমান বিক্রেতা থেকে টাকা আদায় করার কারণে এটা বন্ধ করা যাচ্ছে না বলে স্থানীয়দের অভিমত। এতে স্টেশনগুলোতে যানজট লেগেই আছে, সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা কুতুপালং স্টেশনে’এখানে বেশির ভাগ ক্রেতা-বিক্রেতা রোহিঙ্গা। সরেজমিনে দেখা গেছে, উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকা কুতুপালং বাজারে সড়কের দু’পাশে বসেছে বাজার। যা সড়কের ওপর উঠে পড়েছে। এতে যানজট ঘণ্টার পর ঘণ্টা গাড়িগুলো আটকা পড়তে দেখা গেছে। জানা গেছে স্থানীয় ইজারাদাররা এসব দোকান থেকে নিয়মিত টাকা আদায় করার কারণে এসব বাজার রাস্তার ওপর উঠে পড়েছে। এসব বাজারের ব্যবসায়ীদের অধিকাংশই আবার রোহিঙ্গা। ইজারাদাররা রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে বেশি টাকা আদায় করতে পাড়ার কারনে সড়কের ওপর বাজার দিচ্ছে বলে স্থানীয় ক্রেতাদের অভিযোগ। স্থানীয় বাসিন্দাদের কয়েকজন জানালেন, কুতুপালং বাজারের অধিকাংশ দোকানদার রোহিঙ্গা।এসব দোকানে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার লেনদেন হচ্ছে। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত দোকানের মালামাল বিক্রি হলেও রাতে রোহিঙ্গাদের দোকান গুলোতে ইয়াবার কারবারও চলে বলে জানা গেছে। রোহিঙ্গাদের দোকান ভাড়া না দেয়ার বিধি-নিষেধ থাকলেও কুতুপালং বাজারে তা মানা হচ্ছে না। বেশি ভাড়ার আশায় দোকান মালিকরা রোহিঙ্গাদের দিয়ে চালিয়ে নিচ্ছে পুরো কুতুপালং বাজার। এবিষয়ে উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন বিষয়টি আমি জেনেছি এ-ই বিষয়ে শিগগিরই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কুতুপালং বাজারের যানজটের বিষয় নিয়ে ট্রাফিক পুলিশ উখিয়া’র, টি আই মাহাবুব আলমের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমাদের ট্রাফিক পুলিশ সদস্য কম থাকার কারণে কুতুপালং বাজারে কোন ধরনের সদস্য ডিউটি করছেন না। এ বিষয়ে কুতুপালং বাজার কমিটির সভাপতি জানে আলমের, সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি অনেক বার রাস্তার উপর দোকান গুলো তুলে দিয়েছি, পরবর্তীতে আবারও বসে যায় তিনি আরো বলেন প্রশাসন ও ইজারাদার চাইলে এটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে কারণ রাস্তার উপর দোকান বসার জন্য তো সরকার বাজার ইজারা দেয়নি। এই বিষয়ে ইউপি সদস্য হেলাল উদ্দিন মেম্বারের, সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান রোহিঙ্গাঅদূষিত এলাকা হওয়ায় বাজারের জায়গা ছোট হওয়ার কারণে একটু জ্যাম থাকে তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি জ্যাম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য।

উখিয়া..

কুতুপালং সড়কে উপর দোকান বসিয়েছে ইজারাদার,বেড়েছে যানজট

আপডেট সময় ০৩:৫৮:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪

মোঃ জয়নাল,উখিয়া (কক্সবাজার)


উখিয়া উপজেলার বিভিন্ন স্টেশনের বাজারগুলো সড়কের ওপর উঠে পড়েছে। স্থানীয় ইজারাদাররা নিয়মিত এসব সবজি বিক্রেতাসহ ভ্রাম্যমান বিক্রেতা থেকে টাকা আদায় করার কারণে এটা বন্ধ করা যাচ্ছে না বলে স্থানীয়দের অভিমত। এতে স্টেশনগুলোতে যানজট লেগেই আছে। সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা কুতুপালং স্টেশনে। এখানে বেশির ভাগ ক্রেতা-বিক্রেতা রোহিঙ্গা। সরেজমিনে দেখা গেছে, উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকা কুতুপালং বাজারে সড়কের দু’পাশে বসেছে বাজার। যা সড়কের ওপর উঠে পড়েছে। এতে যানজটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গাড়িগুলো আটকা পড়তে দেখা গেছে। কুতুপালং সড়কে বাজার বসিয়েছে ইজারাদার, বেড়েছে যানজট !উজেলার বিভিন্ন স্টেশনের বাজারগুলো সড়কের ওপর উঠে পড়েছে। স্থানীয় ইজারাদাররা নিয়মিত এসব সবজি বিক্রেতাসহ ভ্রাম্যমান বিক্রেতা থেকে টাকা আদায় করার কারণে এটা বন্ধ করা যাচ্ছে না বলে স্থানীয়দের অভিমত। এতে স্টেশনগুলোতে যানজট লেগেই আছে, সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা কুতুপালং স্টেশনে’এখানে বেশির ভাগ ক্রেতা-বিক্রেতা রোহিঙ্গা। সরেজমিনে দেখা গেছে, উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকা কুতুপালং বাজারে সড়কের দু’পাশে বসেছে বাজার। যা সড়কের ওপর উঠে পড়েছে। এতে যানজট ঘণ্টার পর ঘণ্টা গাড়িগুলো আটকা পড়তে দেখা গেছে। জানা গেছে স্থানীয় ইজারাদাররা এসব দোকান থেকে নিয়মিত টাকা আদায় করার কারণে এসব বাজার রাস্তার ওপর উঠে পড়েছে। এসব বাজারের ব্যবসায়ীদের অধিকাংশই আবার রোহিঙ্গা। ইজারাদাররা রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে বেশি টাকা আদায় করতে পাড়ার কারনে সড়কের ওপর বাজার দিচ্ছে বলে স্থানীয় ক্রেতাদের অভিযোগ। স্থানীয় বাসিন্দাদের কয়েকজন জানালেন, কুতুপালং বাজারের অধিকাংশ দোকানদার রোহিঙ্গা।এসব দোকানে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার লেনদেন হচ্ছে। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত দোকানের মালামাল বিক্রি হলেও রাতে রোহিঙ্গাদের দোকান গুলোতে ইয়াবার কারবারও চলে বলে জানা গেছে। রোহিঙ্গাদের দোকান ভাড়া না দেয়ার বিধি-নিষেধ থাকলেও কুতুপালং বাজারে তা মানা হচ্ছে না। বেশি ভাড়ার আশায় দোকান মালিকরা রোহিঙ্গাদের দিয়ে চালিয়ে নিচ্ছে পুরো কুতুপালং বাজার। এবিষয়ে উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন বিষয়টি আমি জেনেছি এ-ই বিষয়ে শিগগিরই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কুতুপালং বাজারের যানজটের বিষয় নিয়ে ট্রাফিক পুলিশ উখিয়া’র, টি আই মাহাবুব আলমের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমাদের ট্রাফিক পুলিশ সদস্য কম থাকার কারণে কুতুপালং বাজারে কোন ধরনের সদস্য ডিউটি করছেন না। এ বিষয়ে কুতুপালং বাজার কমিটির সভাপতি জানে আলমের, সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি অনেক বার রাস্তার উপর দোকান গুলো তুলে দিয়েছি, পরবর্তীতে আবারও বসে যায় তিনি আরো বলেন প্রশাসন ও ইজারাদার চাইলে এটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে কারণ রাস্তার উপর দোকান বসার জন্য তো সরকার বাজার ইজারা দেয়নি। এই বিষয়ে ইউপি সদস্য হেলাল উদ্দিন মেম্বারের, সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান রোহিঙ্গাঅদূষিত এলাকা হওয়ায় বাজারের জায়গা ছোট হওয়ার কারণে একটু জ্যাম থাকে তবে আমরা সবসময় চেষ্টা করি জ্যাম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য।